শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার ১০টি অন্যতম উপায়

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার ১০টি অন্যতম উপায়

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় সম্পর্কে সবারই একটা আগ্রহ থাকে।কোটিপতি হওয়ার ইচ্ছা জীবনের কোনো না কোনো সময়ে সবার মনে জাগে।রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার কৌশলগুলো সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা।কোটিপতি হতে গেলে বিশাল ব্যবসার প্রয়োজন রয়েছে, এমন ধারণা অনেকের।বড় ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় পুঁজি নেই, তাই কোটিপতি হওয়া যাবে না।নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষেরা কখনোই।
শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার ১০টি অন্যতম উপায়

সেই উচ্চতায় যাওয়া সম্ভব হয় না। অসফলতা বা চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হলেও সহনশীলতা ও বিশ্বাস ধরে রাখুন এবং বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।এই আটিকেলের পাশাপাশি যে মাধ্যমগুলো আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন সেগুলো হলো কম বয়সের ধনী হওয়ার উপায় এবং কোটিপতি হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ।

কোটিপতি হওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ব্যবসা। কোটিপতি হওয়ার জন্য ব্যবসা করতে কত টাকা বিনিয়োগ করতে হয় এ সকল বিষয়ে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন।তাই অবশ্যই ধৈর্য সহকারে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং ভালোভাবে বুঝে নিন।

ভূমিকা 

কোটিপতি বলতে যেসব ব্যক্তিকে বোঝানো যায় তার মোট মূল্য বা সম্পদদের মূল্য ১ থেকে ২ মিলিয়ন বা তারও বেশি তাদেরকে কোটিপতি বলা হয়। কোটিপতি কথাটি শুধুমাত্র টাকার সাথে জড়িত রয়েছে তা নয় একটি নির্দিষ্ট স্থানে কোটিপতি ও জড়িত রয়েছে। বর্তমান সময়ে কোটিপতি হিসাব করা যায় টাকার মূল্য দিয়ে।

কিন্তু আগের যুগের হিসাব অনুযায়ী একজন কোটি টাকা সম্পদের মালিক হতে হলে তাকে অনেক কঠোর পরিশ্রম এবং কাঠ খড়ি পোড়ানো হয়েছে।আবার বিভিন্ন দেশের টাকার অংকের হিসাব বিভিন্ন রকমের কারণে এ দেশে কোটিপতি হওয়ার জন্য তার বিশাল অংকের অ্যামাউন্ট প্রয়োজন রয়েছে। সে সব লোকজনকে কোটিপতি বলা হয়ে থাকে।

যেমন জিমবাবু এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে টাকার মান কম হওয়ার কারণ আছে এখানে অনেক বেশি টাকার মালিক হতে হবে। বাংলাদেশে একজন কোটিপতি হওয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন বিষয়ে তৈলক্ষণ এবং শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে ধারণা রেখে যদি সামনে এগিয়ে যায় সে ব্যক্তি অবশ্যই কোটিপতি হতে পারবে ।

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায়

সবচেয়ে ধনী হওয়ার সহজ উপায় কি এ প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন রকম মতামত দিতে শুরু করবে অনেকেই। ধনী ব্যক্তিরা ধনী হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বনের কথা বলেছে এবং বৈশিষ্ট্য ধনী লোকদের অন্যতম একটি কারণ। তবে বাইরের দেশের লোকজন এবং কবিরা বলেছেন ধনী হতে গেলে প্রথমের ধনী হওয়ার রাস্তা চিনতে হবে।

তবে একজন গরিব ঘরের সন্তান কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সে এক পর্যায়ে আল্লার রহমতে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন। আবার অনেকেই বলে সঠিক অধ্যবসায়ের মাধ্যমে যে কেউ ধনী হতে পারেন তবে ধনী হতে হলে তাকে নিজেকে চিনতে হবে এবং নিজের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে।নিজের মধ্যে কোটিপতি বিষয়টি লুকিয়ে রয়েছে তা পরিলক্ষনের মাধ্যমে ব্যবসা উন্নতি করা সম্ভব রয়েছে।

ধনী হবার জন্য ব্যবসার কোন বিকল্প নেই এ কথাটা প্রতিধ্বনি ব্যক্তি সফল সময় বলে থাকেন। শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় হিসেবে ব্যবসার কোন বিকল্প নেই। তবে দেশের প্রত্যেকটি মানুষই চায় চাকরি করে ভালোভাবে জীবন যাপন করতে। কিন্তু তাদের চিন্তা-ভাবনা যদি একটু অন্যরকম হতো অর্থাৎ কেউ যদি চাকরির পিছনে না ছুটে ছোট ছোট করে ব্যবসা শুরু করে এবং সেখান থেকে সৎ ভাবে কাজ করতে থাকে কোটিপতি হয়ে যেতে পারে কোন সন্দেহ নেই।

কতিপতি হওয়ার জন্য বিস্তারিত জানতে হলে টুয়েলভ ম্যান টু ওয়ান মিলিয়ন ডলার বইটি পড়তে পারেন। সেখানে স্টেপ বাই স্টেপ বলা রয়েছে একজন ব্যক্তির শূন্য থেকে কিভাবে কোটিপতি হওয়ার উপায় সে সম্পর্কে। তাই চলে আসুন কোটিপতি হওয়ার দশটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।

রাতারাতি কোটিপতি হওয়া ১০ টি উপায়

রাতে কোটিপতি কথাটা শুনলেই আমাদের অনেকগুলো ধন সম্পদের টাকার শব্দ চোখের সামনে ভাসতে থাকে।কিভাবে একজন মানুষ রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যায় আসলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া এ বিষয়টি বিশেষ ধরনের কথোপকথনে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কোন ব্যক্তি এক রাতে কোটিপতি হতে পারে না বা হওয়া সম্ভব না। কিন্তু হঠাৎ করে অল্প সময়ের মধ্যে কোটিপতি হওয়া সম্ভব।তবে নিয়ম অনুযায়ী সহজ ভাবে কোটিপতি হওয়া রাতারাতি সম্ভব না।


বিগত সময়ে যারা শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় নিয়ে ব্যাপকভাবে পরিচালনা করছেন তারাই আজকে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের মালিক হয়ে বসে আছেন। আজ যারা উন্নতির পথে তারা কখনোই কোন কাজকে ছোট মনে করে না কোন সময় বসে থাকে না। তাহলে আসুন আজকে আমাদের আর্টিকেলে আলোচ্য বিষয় অর্থাৎ রাতারাতি কোটিপতি হওয়া ১০ টি উপায় সম্পর্কে পর্যালোচনা করি।

কম বয়সে ধনী হওয়ার চেষ্টা

প্রত্যেক মানুষের উচিত অল্প বয়স থেকে কোটিপতি হওয়ার চেষ্টা থাকা অনেক জরুরী। বিশেষ করে ছাত্র জীবন থেকে ইনকামের মূল সময়। অর্থাৎ ছাত্র জীবনে কেউ যদি সঠিক অধ্যবসায় অথবা সঠিক পথ পেয়ে থাকে সে জীবনে উন্নতির পথে এগিয়ে যায়। এমন কি সে একটা ভালো পর্যায়ে চলে যেতে পারে কম বয়সে।

কম বয়সে ধনী হওয়ার চেষ্টায় এগিয়ে কেউ যদি চলে যায় তাহলে তার পিছু ধরার মতো আর কেউ থাকেনা। আমাদের অল্প বয়সে প্রথম থেকেই চিন্তা ভাবনা থাকে যে পড়াশোনা করে চাকরিতে ঢুকে যাওয়া এবং বাকি জীবনগুলো চাকরি করে ভালোভাবে কাটান।কিন্তু এই বয়সে যদি কেউ ছোট পরিচয় ব্যবসা করা প্লান করে দেখা যাবে পাঁচ সাত বছর পর চেয়ে ব্যবসায় একটি উচ্চ লেভেলে চলে যেতে পারে তাকে কোটিপতির হতে কেউ রুখতে পারবে না।

যদি অল্প বয়সে থেকে কোটিপতি হওয়া চিন্তা ভাবনা না আছে তাহলে বড় হওয়ার পর যে আগ্রহ বাজেট কখনো আর মনে কসম করে না। তখন বড় হয়ে আর কোটিপতি হওয়া চিন্তা ভাবনা মন থেকে একবারে হারিয়ে যাই। তাই আমাদের অল্প বয়সে কোটিপতি হওয়ার বীজ বপন করতে হবে এবং নিজেকে প্রতিষ্টিত করে কোটিপতি হওয়া গড়ে তুলতে হবে।

কোটিপতি হওয়ার জন্য ব্যবসা

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় হিসেবে ব্যবসার কোন তুলনা নেই। আর ইসলামে শরীয়তে অনুযায়ী ব্যবসা করার উপায় এ কোটিপতি হওয়া বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আর ইসলামী মতে হালাল পথে ব্যবসা করে ধনী হতে পারাটাই একটা স্বাভাবিক বিষয়। পৃথিবীতে বিভিন্ন রকমের ব্যবসা রয়েছে আপনি যেকোন ব্যবসার মাধ্যমে উন্নতি করা আপনার পক্ষে সম্ভব। তবে আপনাকে সৎপথে ব্যবসা করে কোটিপতি হওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে।


যদি প্রতারণা বা চুরি করে ব্যবসা করতে চান তাহলে সেটা সাময়িকভাবে হয়তো আপনাকে লাভবান করবে কিন্তু সেটা কখনো আপনাকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে কোটিপতি বানিয়ে রাখবেনা। তাই ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই সৎ পথে ব্যবসা করতে হবে এবং নিজেকে সব ভাবে গড়ে তুলতে হবে এবং সমাজের মানুষের মধ্যে সুস্থ ও সুন্দর সম্পর্কে আলোচনা করার গড়ে তুলতে হবে।

অনলাইনে ব্যবসা করে কোটিপতি

বর্তমান যুগে প্রযুক্তির যুগে এখানে পিছিয়ে থাকলে কোনভাবে আপনি কোটিপতি বা ধনী হতে পারবেন না। যদি আপনি রাতারাতি কোটিপতি হতে চান তাহলে আপনাকে অনলাইনে ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে বিদ্যমান রাখতে হবে। আপনার যদি বাজারে ভালো মতে একটি দোকান থাকে তাহলে আপনি অনেক কাস্টমার পাবেন এবং ব্যবসা সফল আসবে।

এমনকি অনলাইন প্রযুক্তির যুগে অনলাইনের মাধ্যমেও অনেকে মালামাল ট্রাই করে থাকে আপনি যদি অনলাইনে কাজ শিখে থাকেন ব্যবসা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই মাল ফেল করতে পারবেন এতে অনেক লাভবান হবেন এবং কোটিপতি হওয়ার একধাপ এগিয়ে থাকবেন। অনলাইনে সেল করার মাধ্যমে আপনি দুই দিক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারছেন।

তাছাড়া অনলাইনে বিক্রির মাধ্যমে আপনার কোন দোকান ভাড়া লাগছে না।সুতরাং এটি আপনার জন্য একটি ধনী হওয়ার প্রধান পদক্ষেপ বিবেচনা করা হয়েছে। আবার আপনার কোন দোকান ঘর না থাকলেও আপনার কোন চিন্তার কারণ নেই আপনি অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।

আপনি আপনার নিজস্ব বাসায় কাপড় নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে। শূন্য থেকে ধনী হওয়ার সকলের কিন্তু কাপড়ের ব্যবসা সঙ্গে জড়িত। আপনার ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে অল্প অল্প করে ধীরে ধীরে আপনার অনলাইনে ব্যবসা এগিয়ে যাবে এক সময় আপনি মস্ত বড় কোটিপতি হয়ে উঠতে পারবেন।

শেয়ার দিয়ে কিভাবে কোটিপতি হওয়া যায়

অনেক সময় আমরা google এ সার্চ করে থাকি শেয়ার দিয়ে কিভাবে কোটিপতি হওয়া যায়। ব্যবসা করার জন্য প্রথমে আপনাকে বিনিয়োগ করতে হবে আপনি বিনিয়োগ করে কিছু বিষয় জেনে বুঝে তারপরে স্টেপ মার্কেটে নামতে হবে।যদি আপনি শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় হিসেবে বিনিয়োগ শুরু করতে চান তাহলে বিষয়টি খুব একটা খারাপ নয়।

শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার ১০ টি উপায় এর মধ্যে সিয়াদ দিয়ে ব্যবসা করা এটা একটি মাধ্যম।কবে আপনাকে মনে রাখতে হবে শেয়ার মার্কেটে জড়িয়ে ডাউন হয়ে যান তাহলে আপনার অনেক বড় লস হতে পারে।তাই আপনাকে ব্যবসা সম্বন্ধে প্রথমে প্রচুর পরিমাণে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং ব্যবসা শুরু করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ বেইমান মানুষ চেনার উপায়- স্বার্থপর মানুষ চেনার উপায়

 
স্টেপ মার্কেট হচ্ছে শিয়ার দিয়ে কোটিপতি হওয়ার জন্য একটি আদর্শ স্থান।এখানে আর্থিক লাভের পরিমাণ সীমাহীন এখানে ৫০০ বা ১০০০ টাকা নয় লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।তবে প্রথমে আপনার দক্ষতা অর্জন থাকতে হবে নিজের সম্পর্কে জানতে হবে ব্যবসা সম্পর্কে বুঝতে হবে ট্রেডিং ঝুঁকি নিয়ে তে পারবেন তাহলে এবং ভালো কিছু করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।শেয়ার দিয়ে কোটিপতি হওয়ার জন্য নিজের অভিজ্ঞতায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

লক্ষ্য স্থির রাখা

জগতে যত ধনী মানুষ শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন তারা সব সময় ধৈর্য ধরে পরিশ্রম করে পাশাপাশি লক্ষ্য স্থির রেখে কোটিপতি হওয়ার উপদেশ দিয়ে থাকেন। একজন শিকারি পাখি শিকারে উদ্দেশ্যে বন্ধ হোক তা করলে কিন্তু তাকে লক্ষ্য ঠিকভাবে স্থির করতে হবে এবং ধৈর্য্য ধারণ করে অপেক্ষা করার পরে সঠিকভাবে গুলি দিলেই পাখির গায়ে গিয়ে লাগবে।

ঠিক সেরকম ভাবেই একজন ধনী মানুষ অর্থাৎ কোটিপতি হতে চাইলে তাকে অবশ্যই একটি লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে।কোন ধরনের ব্যবসা শুরু করতে হলে আগে নিজেকে জানতে হবে যে আমি এ ব্যবসায় কতটুকু পারদর্শী। আদো আমাকে দিয়ে এ ব্যবসা করানো সম্ভব কিনা নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে।

আমাদের দেশে অনেক লোক আছে যারা কোটিপতি হতে চাই এবং কোটিপতি হবার জন্য ব্যবসা শুরু করে কিন্তু সে ব্যবসা দুই থেকে তিন মাসের বেশি ধরে রাখতে পারে না তাদের পক্ষে কখনোই কোটিপতি হওয়া সম্ভব না। তবে নিজেকে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করতে হবে আমি যে ব্যবসা শুরু করেছি আমি এখান থেকে সফল হতে চাই এ প্রতিজ্ঞা করে ব্যবসা শুরু করলে একদিন না একদিন ঠিক ওই কোটিপতি হওয়া সম্ভব।

সুশৃংখল জীবন যাপন

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা যেমন ঈমানের অঙ্গ শৃংখল জীবন যাপন ব্যবসার ঠিক তেমনি একটি অঙ্গ। আপনার লাইফ স্টাইল যদি খারাপ ভাবে মেইনটেন করতেন তাহলে কোটিপতি হওয়া তো দূরের কথা আপনি ফকির হওয়ার পথেও যেতে পারবেন না। কোটিপতি হবার জন্য নিজেকে অবশ্যই সুশৃংখল রাখতে হবে এবং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে তাদের সাথে সঙ্গ দিয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

এবং আপনাকে সৎ পথে ব্যবসা শুরু করতে হবে তাহলে আপনি একজন কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন। ব্যবসা শুরু করলে সব সময় লাভের মুখ দেখতে পাবেন না লসও হতে পারে তাই নিজেকে গুটিয়ে না নিয়ে কন্ট্রোল করুন এবং ব্যবসা চালিয়ে যান।পাশাপাশি আরও একটি বিষয় লক্ষ্য রেখে চলতে হবে সেটা হলো সুশিক্ষক জীবন যাপন।

সুশৃংখল জীবন যাপনের জন্য আপনাকে ধূমপান মধ্যপান ও অন্যান্য নেশা থেকে বিরত থাকতে হবে। আপনাকে ইসলামের পথে চলতে হবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে মিথ্যা কথা বলা যাবে না তাহলে আপনি একদিন সফল ব্যবসায়ী অর্জন লাভ করতে পারবেন।সঠিক পথে চলতে থাকলে আপনি একদিন শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার জন্য অবশ্যই সফল মুখ দেখতে পারবেন। ভাই আপনাকে অবশ্যই খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে তাহলে জীবনে সফলতা আসবে।

সঞ্চয় করে কোটিপতি

রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার জন্য সঞ্চয় হলো ১০ টি উপায়ে গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি বিষয়। সবাই চায় আমি কোটিপতি হতে চাই কিন্তু কোটিপতি হওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে সঞ্চয়ের বিষয়ে সজাগ হতে হবে। বড় বড় ধনী ব্যক্তিরা সবসময় বলে থাকে শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় আপনাকে অবশ্যই সঞ্চয় করতে হবে।

মনে রাখতে হবে আপনার সমার্থ অনুযায়ী আপনাকে সঞ্চয় করে রাখতে হবে ।বিশেষ করে ধনী ব্যক্তিদের মতামত পেশ করছেন এখানে আপনি ইনকাম যতই হোক না কেন আপনাকে টার্গেট নিতে হবে প্রতিদিন কমপক্ষে কিছু না কিছু সঞ্চয় জমা দিতে হবে।আপনি একজন চাকরিজীবী আপনি সারা মাসে খরচ করার পরে যে টাকা থাকবে সেটা সঞ্চার হিসাবে জমা রাখুন।

বর্তমানে অনেক বড় বড় বিলিয়ন বিলিয়ন টাকার মালিকেরা এভাবে কোটিপতি হয়েছে। তাই আমাদের সবার উচিত কোটিপতিদের টার্গেট করে তাদের মত করে সঞ্চয় জমা রাখা দেখবেন পাঁচ বছর পর আপনার একটি বড় আঙ্কেল অ্যামাউন্ট জমা হয়েছে। আর আপনি এই বড় অংকের টাকা দিয়ে বড় ধরনের একটা ব্যবসা শুরু করতে পারবেন এবং সেখান থেকে আপনি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন অর্জন করতে পারবেন এভাবেই পূর্বের মিলিয়ন বিলিয়ন কোটিপতিরা কোটিপতি হয়ে আসছে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আমরা আজকের এ আর্টিকেলের মাধ্যমে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারলাম। আমরা সবাই কোটিপতি হতে চাই এবং সবার উদ্দেশ্য ভালো কিছু অর্জন করা। আপনার উদ্দেশ্য যদি সঠিক হয় তাহলে আপনার পক্ষে শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় গুলো অনুসরণ করলে অবশ্যই কোন না কোনদিন মিলিয়ন বিলিয়ন টাকার মালিক হতে পারবেন।

আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আতিকের মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।আপনাদের কাছে আবারো অনুরোধ করছি আপনার মূলধন সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করুন না হলে আপনি আপনার কষ্টের চেয়ে মূলধন হারাতে পারেন। ভাই আপনাকে এই আর্টিকেল পড়ে জ্ঞান অর্জন করে ব্যবসা শুরু করতে হবে।


এবং আপনি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ভালো একটি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। তাই আপনি নিজের প্রতিষ্ঠিত হন এবং আপনার বন্ধুদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য এ পোস্টটি সবার মাঝে শেয়ার করুন। আমার অন্য পোস্টগুলো ভালো লাগলে সবার মাঝে পৌঁছে দিন এবং ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
; এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা কমেন্ট; কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url